ব্যক্তবীজী ও গুপ্তবীজী উদ্ভিদের দুটি পার্থক্য লেখো।
ব্যক্তবীজী উদ্ভিদগুপ্তবীজী উদ্ভিদ
বীজ উন্মুক্ত থাকে।বীজ আবৃত থাকে।
ফল উৎপন্ন করে না।ফল উৎপন্ন করে।
উদাহরণ: পাইন ও সাইকাসউদাহরণ : আম ও কাঁঠাল
বীরুৎ ও গুল্মজাতীয় উদ্ভিদের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করো।
বীরুৎ উদ্ভিদগুল্মজাতীয় উদ্ভিদ
দীর্ঘকালীন, সাধারণত বড় আকারের, শক্ত কান্ড ও বৃক্ষমূলে থাকে।ছোট আকারের, লতানো বা নরম কান্ড থাকে এবং সাধারণত এক বা দুই বছরে জীবিত থাকে।
বীরুৎ সাধারণত বড়, শক্ত, শাখাযুক্ত কান্ড ধারণ করে।গুল্মের কান্ড নরম এবং সাধারণত শাখাবিন্যাস থাকে।
বীরুৎ গাছের উচ্চতা বেশি হয়ে থাকে (প্রায় ১০-১৫ মিটার বা তারও বেশি)।গুল্ম উদ্ভিদের উচ্চতা সাধারণত ১-২ মিটার থাকে।
প্রদত্ত প্রাণীগুলি যে পর্বের অন্তর্গত তাদের একটি করে বৈশিষ্ট্য লেখো (a) শামুক (b) মাকড়সা (c) জোঁক
প্রাণীবৈশিষ্ট্য
শামুকমোলাস্কা পর্বের প্রাণী, নরম দেহ।
মাকড়সাআর্থোপোডা পর্বের প্রাণী, যৌগিক চোখ।
জোঁকঅ্যানিলিডা পর্বের প্রাণী, আংটির মতো খন্ড খন্ড অংশ দ্বারা দেহ গঠিত।
মেরুদন্ডী ও অমেরুদন্ডী প্রাণীদের পার্থক্য লেখো।
মেরুদণ্ডী প্রাণীমেরুদণ্ডী প্রাণী
অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের মেরুদন্ড বা কশেরুকা থাকে না।মেরুদণ্ডী প্রাণীদের একটি মেরুদণ্ড থাকে।
অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের একটি বহিঃকঙ্কাল থাকে।মেরুদণ্ডী প্রাণীদের বহিকংকাল থাকে না।
এদের উন্মুক্ত সংবহনতন্ত্র রয়েছে।এদের বদ্ধ সংবহনতন্ত্র রয়েছে।
অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের বেশিরভাগের যৌগিক চোখ থাকে।মেরুদণ্ডী প্রাণীদের যৌগিক চোখ নেই।
অসংগঠিত স্নায়ুতন্ত্র থাকে।সংগঠিত স্নায়ুতন্ত্র থাকে।
প্রাণী প্রজাতির 97% অমেরুদণ্ডী প্রাণী।প্রাণী প্রজাতির 3% মেরুদণ্ডী প্রাণী।
শৈবাল ও ছত্রাকের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
শৈবালছত্রাক
স্বভোজী (অটোট্রফিক)।পরভোজী (হেটেরোট্রফিক)।
ক্লোরোফিল থাকে।ক্লোরোফিল থাকে না।
ছকের সাহায্যে উদ্ভিদ রাজ্যের শ্রেণিবিভাগ দেখাও।' উদ্ভিদ রাজ্যের শ্রেণিবিভাগ:
বিভাগউদাহরণ
থ্যালোফাইটাশৈবাল
ব্রায়োফাইটামস
টেরিডোফাইটাফার্ন
জিমনোস্পার্মসাইকাস
অ্যাঞ্জিওস্পার্মআম
একবীজপত্রী ও দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
একবীজপত্রী উদ্ভিদদ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ
একটি বীজপত্র থাকে।দুটি বীজপত্র থাকে।
গুচ্ছমূল দেখা যায়।প্রধানমূল দেখা যায়।
শিরাগুলো সমান্তরাল।শিরাগুলো জালিকাকার।